Breaking News
 
Saltlake Chaos: জীবন্ত পুড়ে মৃত্যু ডেলিভারি বয়ের, সল্টলেকে পুলিশ-জনতা সংঘর্ষে গ্রেপ্তার ৫! Gandhi vs Savarkar: স্বাধীনতা দিবসের পোস্টারে সাভারকরকে নিয়ে বিতর্ক, মোদি সরকারকে আক্রমণ বিরোধীদের! Roopa Gaguly: ‘আজ মা চলে গেলেন বাবার সঙ্গে দেখা করতে…’—মাকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ অভিনেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়! JU Bratya Basu Attack: যাদবপুরে শিক্ষামন্ত্রীর গাড়িতে হামলার ছক স্পেন থেকে-দিল্লি বিমানবন্দরে গ্রেফতার যাদবপুরের প্রাক্তনী হিন্দোল মজুমদার! "Detention To Continue": বাংলাদেশি সন্দেহে ধরপাকড় চলবেই, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিলনা মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট! Kanyasree Divas: কন্যাশ্রী দিবসে সাফল্যের খতিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর, বিশ্বের ৫৫২ প্রকল্পের মধ্যে সেরা পশ্চিমবঙ্গের কন্যাশ্রী!

 

Festival and celebrations

1 year ago

Sheetala Ashtami: বসন্তে কেন গ্রাম বাংলার ঘরে পূজিতা দেবী শীতলা? জানুন

Goddess Shitala (File Picture)
Goddess Shitala (File Picture)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি শীতলা অষ্টমী হিসেবে পালিত হয়। দোল উত্‍সহ পালনের ঠিক আট দিন পরে পালিত হয় দেবী শীতলার পুজো (Shitala Puja)। কারণ বসন্ত ঋতু শুধু প্রেম-ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটায় না, সঙ্গে নিয়ে আসা নানা রোগ-ব্যাধির জীবাণু। বিশেষ করে আগেকার দিনে বসন্ত রোগে গ্রামের পর গ্রাম উজাড় হয়ে যেত। শীতলা মায়ের পুজো করে অসুখ-বিসুখ ঠেকানোয় বিশ্বাস রাখতেন গ্রাম বাংলার সাধারণ মানুষ।

পুরাণ অনুসারে শীতলা আদ্যাশক্তি দেবী দুর্গারই একটি রূপ। শীতলা অর্থে যে দেবী সবকিছু শীতল রাখেন। স্মলপক্স, চিকেনপক্স, হামের মতো যে সব অসুখ গায়ে গুটি বের হয়, সেই সব অসুখ শীতলা নিয়ন্ত্রণে রাখেন বলে প্রচলিত বিশ্বাস। এছাড়া তিনি পিশাচ (মড়া খেকো ভুত) এর হাত থেকেও রক্ষা করেন বলে মনে করা হয়। দেবী শীতলার মূর্তি অনুসারে তিনি গাধার উপরে আসীন। তাঁর এক হাতে পাত্র, অন্যহাতে ঝাঁটা। শীতলা পুজো শুধুমাত্র মহিলারাই করে থাকেন।

পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও উত্তর ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে শীতলা পুজো করা হয়ে থাকে। এই দিনে শীতলা মাকে বাসি খাবার নিবেদন করা হয় এবং তাঁর ভক্তেরাও বাসি খাবারও খেয়ে থাকেন। শাস্ত্র অনুসারে শীতলাকে স্বাস্থ্যের দেবী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে যে নারী উপবাস করেন এবং শ্রদ্ধাভরে পুজো করেন, তাঁর বাড়িতে অর্থ ও খাবারের অভাব হয় না, তাঁর পরিবার ও সন্তানরা সুস্থ থাকেন। আগেকার দিনে গ্রাম বাংলায় কেউ বসন্ত রোগে আক্রান্ত হলে বলা হত যে তাঁর 'মায়ের দয়া' হয়েছে।

You might also like!