Breaking News
 
Saltlake Chaos: জীবন্ত পুড়ে মৃত্যু ডেলিভারি বয়ের, সল্টলেকে পুলিশ-জনতা সংঘর্ষে গ্রেপ্তার ৫! Gandhi vs Savarkar: স্বাধীনতা দিবসের পোস্টারে সাভারকরকে নিয়ে বিতর্ক, মোদি সরকারকে আক্রমণ বিরোধীদের! Roopa Gaguly: ‘আজ মা চলে গেলেন বাবার সঙ্গে দেখা করতে…’—মাকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ অভিনেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়! JU Bratya Basu Attack: যাদবপুরে শিক্ষামন্ত্রীর গাড়িতে হামলার ছক স্পেন থেকে-দিল্লি বিমানবন্দরে গ্রেফতার যাদবপুরের প্রাক্তনী হিন্দোল মজুমদার! "Detention To Continue": বাংলাদেশি সন্দেহে ধরপাকড় চলবেই, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিলনা মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট! Kanyasree Divas: কন্যাশ্রী দিবসে সাফল্যের খতিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর, বিশ্বের ৫৫২ প্রকল্পের মধ্যে সেরা পশ্চিমবঙ্গের কন্যাশ্রী!

 

Festival and celebrations

1 year ago

Kali Puja in Shantipur: "মা কাউকেই ফেরান না খালি হাতে" মহাসমারোহে শান্তিপুরে চলছে ৫২ হাতের কালী পুজো

Kali Puja at Shantipur (Collected)
Kali Puja at Shantipur (Collected)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ পৌষ সংক্রান্তির পর থেকেই নদিয়ার শান্তিপুরে পূজিত হন ৫২ হাতের কালী প্রতিমা। এই প্রতিমার আকারও যেমন বিশাল, তেমনই তার রূপ। বহু দূরদূরান্ত থেকে মানুষ এখানে আসেন নানা প্রার্থনা নিয়ে। স্থানীয়দের বিশ্বাস, মা ৫২ হাত দিয়ে তাঁর ভক্তদের আশীর্বাদ করেন, কাউকেই ফেরান না খালি হাতে। 

শান্তিপুরের কাছেই মহাপ্রভু লীলাক্ষেত্র। কথিত আছে, যে ঘাট দিয়ে গঙ্গা পার হয়েছিলেন নিমাই সন্ন্যাসী, সেই নৃসিংহপুর কালনাঘাটে ৪৭ বছর ধরে মহাসমারোহে পূজিতা হয়ে আসছেন ৫২ হাতের কালী প্রতিমা। নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের হরিপুর অঞ্চলের নৃসিংহপুর এলাকায় এই বিশাল মাতৃমূর্তির পুজো হয়। 

এই পুজো এবং মেলার আয়োজক 'আমরা সকলে' ক্লাব। এমন সুবিশাল ৫২ হাত কালী প্রতিমা বড় একটা দেখা যায় না। দেবীর পুজোর সঙ্গে চলে দশ দিনব্যাপী গ্রামীণ মেলা। হয় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যাত্রাপালা এবং নানা যাগযজ্ঞ। 

পুজো উদ্যোক্তারা জানাচ্ছেন, ৪৭ বছর ধরে পূজিত হয়ে আসছেন  কালীমাতা। পৌষ মাসের সংক্রান্তিতে শুরু হয় দেবীর পুজো অর্চনা। টানা দশ দিন ধরে চলে কালী মায়ের পুজো এবং ইন্দিরা গান্ধী গ্রামীণ মেলা। দু'বছর করোনা আবহে সেভাবে মহাসমারোহে পুজো হয়নি, তাছাড়া কখনওই পুজোর আয়োজনে খামতি থাকেনি। 

মকর সংক্রান্তির পূর্ণ্য লগ্নে শুরু হয় মাতৃ আরাধনা। দেবী এখানে ডাকের সাজে সুসজ্জিতা। সুবিশাল বাঁশের কাঠামোর উপর পাতকাঠি, খড় এবং মাটির প্রলেপের মধ্যে দিয়েই তৈরি করা হয়েছে দেবী মূর্তি। আনুমানিক একমাস সময় লাগে এই মূর্তি তৈরিতে। এই মূর্তি তৈরিতে নিযুক্ত ছিলেন ৯ জন  মৃৎশল্পী। সুবিশাল মূর্তি দেখতে দূর দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীদের ভিড় জমছে মন্দির প্রাঙ্গনে। ১৫ জানুয়ারি সোমবার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হয় পুজোর। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুরের বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামী, হরিপুর অঞ্চলের প্রধান বীরেন মাহাতো, পঞ্চায়েত সমিতির মৎসের কর্মাধ্যক্ষ প্রিয়া সরকার গোস্বামী সহ ক্লাবের সকল সদস্যরা।  

You might also like!