Breaking News
 
Mamata Banerjee: তৃণমূল টিমকে আটকানোর পরেই মমতার কড়া হুঁশিয়ারি: ‘আমি নিজে যাব, কত দম আছে দেখব!’ Mamata Banerjee:ছটপুজোর প্রসঙ্গ টেনে মমতার আক্রমণ: 'বিহারের জন্য ছাড়, আর উত্তরবঙ্গের ভাড়া ১৮ হাজার! এটা কি বৈষম্য নয়?' Tripura:‘গান্ধীবাদ’ ছেড়ে এবার ‘সুভাষ’ হওয়ার ডাক! ত্রিপুরায় ‘পুলিশি সন্ত্রাস’-এর প্রতিবাদে সরব তৃণমূল TMC: আটক তৃণমূল প্রতিনিধি দল, পুলিশি বাধার মুখে ত্রিপুরা বিমানবন্দর কাঁপল 'সন্ত্রাস' বিরোধী স্লোগানে! Mamata Banerjee : হামলার পর রাজ্যজুড়ে উত্তেজনা, মমতার হুঁশিয়ারি— ‘শান্ত থাকুন, উসকানিতে পা দেবেন না’ CM Mamata Banerjee:দুর্যোগে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ— ‘জীবন আগে, দ্রুত নিরাপদ স্থানে যান’

 

Country

2 hours ago

TMC: আটক তৃণমূল প্রতিনিধি দল, পুলিশি বাধার মুখে ত্রিপুরা বিমানবন্দর কাঁপল 'সন্ত্রাস' বিরোধী স্লোগানে!

Trinamool delegation on dharna at Tripura airport.
Trinamool delegation on dharna at Tripura airport.

 

দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক: ত্রিপুরায় পা রাখতেই তীব্র উত্তেজনা! 'আইনশৃঙ্খলার অবনতি'র অজুহাতে তৃণমূলের প্রতিনিধি দলকে বিমানবন্দর ছাড়তে বাধা পুলিশের। তর্কাতর্কি ও বচসার পর সেখানেই ধরনায় বসেছেন কুণাল ঘোষ, সায়নী ঘোষ-সহ নেতৃত্ব।

মঙ্গলবার ত্রিপুরার আগরতলায় তৃণমূলের কার্যালয় ভাঙচুরে ফুঁসছে বাংলার শাসকদল। বুধবার সকালে পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুয়ায়ী ত্রিপুরা পৌঁছয় তৃণমূলের ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দল। রয়েছেন তৃণমূলের অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ, সাংসদ প্রতিমা মণ্ডল, সুস্মিতা দেব, বীরবাহা হাঁসদা, সুদীপ রাহা, সায়নী ঘোষ। আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে বিমানবন্দরে বাধার মুখে তাঁরা। অভিযোগ, ত্রিপুরা বিমানবন্দরে তাঁদের জন্য চারটি গাড়ি থাকার কথা ছিল। কিন্তু তাঁরা পৌঁছে জানতে পারেন, একটি মাত্র গাড়ি রয়েছে তাঁদের জন্য। এদিকে পুলিশের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয় যে একবারেই সকলকে যেতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই তা অসম্ভব। কুণাল ঘোষ এগিয়ে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু তাতে সুরাহা হয়নি। এরপর বিমানবন্দরের বাইরে থাকা প্রিপেড ট্যাক্সিতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে। অভিযোগ, তৃণমূল নেতা হওয়ায় তাঁদের প্রিপেড ট্যাক্সিও বুক করতে দেওয়া হয়নি। এমনকী মিলছে না অটোও।

দীর্ঘক্ষণ পুলিশের সঙ্গে কথা বলেও সমাধান সূত্র না মেলায় আগরতলা বিমানবন্দরের বাইরে ধরনায় বসেন তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। বীরবাহা হাঁসদা বলেন, “দুঃখজনক ঘটনা। বিজেপি নেতারা বলে বাংলা সেফ না। আমরা ত্রিপুরা এসে দেড়ঘণ্টা বসে আছি, কিন্তু গাড়ি পাচ্ছি না। টাকা দিলেও গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলায় গিয়ে দেখুন কীভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার চালান। বাংলায় এসব হয় না। বাংলায় আমরা শান্তিতে আছি। এসে দেখে যাও।” সায়নী ঘোষ বলেন, “এটা ত্রিপুরা সরকারের ব্যর্থতা। আমাদের পার্টি অফিস ভাঙা হয়েছে বলে এসেছি, তাতেও সমস্যা। আপনারা তো রোজ বাংলায় যান। এত কীসের ভয়।”

You might also like!