Breaking News
 
Subhendu Adhikari: দুর্গাপুরকাণ্ডে আইনি লড়াই! ধর্নার অনুমতি চেয়ে হাই কোর্টে বিজেপি, পালটা জমায়েত সরাতে আদালতের দ্বারস্থ মেডিক্যাল কলেজ Arjun Singh: 'কঠোর পদক্ষেপ নয়'! এফআইআর-এর বিরুদ্ধে অর্জুন সিংকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত রক্ষাকবচ দিল কলকাতা হাই কোর্ট Jagadhatri Puja:চন্দননগরে আর 'সাট ডাউন' নয়! বিদ্যুৎ পরিষেবা সচল রেখেই এবার শোভাযাত্রা, বড় ঘোষণা প্রশাসনের Amit Shah: আর নয় বিলম্ব! বঙ্গ বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ক্ষোভ মেটাতে কড়া বার্তা দিতে পারেন অমিত শাহ Google: ১.৫ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ! অন্ধ্রপ্রদেশে AI হাব গড়তে চলেছে Google, ঐতিহাসিক পদক্ষেপ ভারতের ডিজিটাল যাত্রায় CM Mamata Banerjee:শেষ মুহূর্তে রদবদল! আজ মিরিকে যাচ্ছেন না মমতা, বিপর্যস্ত সুখিয়াপোখরি পরিদর্শনে মুখ্যমন্ত্রী

 

West Bengal

1 year ago

BJP slammed for disparaging ad on TMC::‘অপমানজনক’ বিজ্ঞাপন দিয়ে সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা BJP-র,জয় হতেই তোপ তৃণমূলের

BJP hit the Supreme Court
BJP hit the Supreme Court

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃবিজ্ঞাপন মামলায় সুপ্রিম কোর্টে তুমুল ভর্ৎসিত হল বিজেপি। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে যে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল বিজেপি, তা প্রাথমিকভাবে 'অপমানজনক' বলে মনে করছে শীর্ষ আদালত ।

বিজ্ঞাপন বন্ধের ইস্যুতে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চেও ধাক্কা খেয়েছিল বিজেপি। বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, সিঙ্গল বেঞ্চ যে হেতু এই মামলায় অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিয়েছে তাই ওই নির্দেশের উপর ডিভিশন কোনও হস্তক্ষেপ করবে না। হাইকোর্টের এই রায়ের পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি।

নির্বাচন চলাকালীন বিজেপির বেশ কিছু বিজ্ঞাপন সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়। সেই সমস্ত বিজ্ঞাপন নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্যের শাসক দল। এমনকি, পরে এই বিজ্ঞাপন বন্ধের ব্যাপারে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় তাঁরা।

প্রথমে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের একক বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হয়। সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশ অনুযায়ী, বিজেপির বিজ্ঞাপনের উপর অন্তর্বর্তী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিল বিজেপি। বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ সেই আবেদনের ভিত্তিতে জানিয়ে দিয়েছিল, কোনও বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে একটা লক্ষণরেখা থাকা উচিত। সেই কারণে সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশের উপরে হস্তক্ষেপ করেনি ডিভিশন বেঞ্চ।

হাইকোর্টের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল বিজেপি। তাঁদের বক্তব্য ছিল, নির্বাচন চলাকালীন যেখানে আদর্শ আচরণবিধি চলছে, সেখানে আদালত কী ভাবে কমিশনের কাজে হস্তক্ষেপ করতে পারে? পাশাপাশি ওই মামলায় বিজেপিকে যুক্ত করা হয়নি বলেও আপত্তি জানান হয়। এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি।

বিজেপির দুটি বিজ্ঞাপন নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস আপত্তি জানিয়েছিল। দুটি বিজ্ঞাপনে লেখা ছিল, ‘দুর্নীতির মূল মানেই তৃণমূল’ এবং ‘সনাতন বিরোধী তৃণমূল’ বলে লেখা ছিল। এই দুটি কথা নিয়ে ঘোরতর আপত্তি জানায় তৃণমূল কংগ্রেস। এই বিজ্ঞাপনকে বিভ্রান্তিকর, বেঠিক এবং অবমাননামূলক বলে অভিযোগ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল তাঁরা। এই দুটি বিজ্ঞাপন নিয়ে নির্বাচন কমিশন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে শোকজ করেছিল। কেন এই ধরনের বাক্য বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হল, সেটা নিয়ে জবাবদিহি করা হয়েছিল।


You might also like!