Breaking News
 
Mamata Banerjee: তৃণমূল টিমকে আটকানোর পরেই মমতার কড়া হুঁশিয়ারি: ‘আমি নিজে যাব, কত দম আছে দেখব!’ Mamata Banerjee:ছটপুজোর প্রসঙ্গ টেনে মমতার আক্রমণ: 'বিহারের জন্য ছাড়, আর উত্তরবঙ্গের ভাড়া ১৮ হাজার! এটা কি বৈষম্য নয়?' Tripura:‘গান্ধীবাদ’ ছেড়ে এবার ‘সুভাষ’ হওয়ার ডাক! ত্রিপুরায় ‘পুলিশি সন্ত্রাস’-এর প্রতিবাদে সরব তৃণমূল TMC: আটক তৃণমূল প্রতিনিধি দল, পুলিশি বাধার মুখে ত্রিপুরা বিমানবন্দর কাঁপল 'সন্ত্রাস' বিরোধী স্লোগানে! Mamata Banerjee : হামলার পর রাজ্যজুড়ে উত্তেজনা, মমতার হুঁশিয়ারি— ‘শান্ত থাকুন, উসকানিতে পা দেবেন না’ CM Mamata Banerjee:দুর্যোগে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ— ‘জীবন আগে, দ্রুত নিরাপদ স্থানে যান’

 

International

1 year ago

Chile : চিলিতে সংবিধান পরিবর্তনের চেষ্টা আবার গণভোটে বাতিল

Demonstrations against proposed constitutional changes in Santiago, the capital of Chile.
Demonstrations against proposed constitutional changes in Santiago, the capital of Chile.

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ চিলিতে স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের সময়কার সংবিধানের বদল ঘটিয়ে নতুন সংবিধান চালুর চেষ্টা আবার ব্যর্থ হলো। ৯৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ ভোট গোনা হয়ে গেছে। চিলির ৫৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ এই পরিবর্তন মানতে চাননি। ৪২ দশমিক ৭৬ শতাংশ এই পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

বামপন্থী প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েল বরিচ বলেছেন, দেশ দুই মেরুতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এই ফলাফল দেখিয়ে দিচ্ছে, যে কেউ খসড়া তৈরি করলেই জনগণ তা মেনে নেবে না।

 দুই বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বার সংবিধান পরিবর্তনের খসড়া বাতিল করলেন চিলির ভোটদাতারা। ফলে সামরিক শাসক অগাস্তো পিনোশের সময়কার সংবিধান বদল করার প্রয়াস দ্বিতীয়বার ব্যর্থ হলো।

২০১৯ সালে দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশে সংবিধান সংস্কারের দাবিতে বিশাল বিক্ষোভ হয়। সেই বিক্ষোভে মূলত অংশ নিয়েছিলেন তরুণ-তরুণীরা। তখন বিক্ষোভ কিছুটা সহিংস হয়ে পড়েছিল।

এরপরই বর্তমান সংবিধান পরিবর্তন করে নতুন সংবিধান চালুর চেষ্টা শুরু হয়। ২০২০ সালের গণভোটে এই প্রস্তাবের পক্ষে  ছিলেন ৮০ শতাংশ। চিলিতে ১৭ বছরের স্বৈরাচারী সামরিক শাসনের সময় এই সংবিধান চালু হয়েছিল।

এই বিক্ষোভের মাধ্যমে তরুণ বামপন্থী নেতা বরিচ ক্ষমতায় আসেন। তিনি এর আগে ছাত্রনেতা ছিলেন।সেই প্রতিবাদের চার বছর পর এখন আগের উচ্ছ্বাস আর নেই। এ জন্য করোনা, মুদ্রাস্ফীতি, আর্থিক উন্নতি থেমে যাওয়ার মতো বিষয়গুলো দায়ী বলে বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন।অতি-দক্ষিণপন্থী রিপাবলিকান পার্টির করা এই সংবিধান পরিবর্তনের চেষ্টা যে বাতিল হবে, সেটা প্রত্যাশিতই ছিল। এর আগে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে বামন্থীরা পরিবেশগত সুরক্ষা, গর্ভপাতের অধিকার দিতে চেয়ে যে খসড়া করেছিল, সেটাও বাতিল হয়েছিল।

অতি-দক্ষিণপন্থীদের খসড়া মানুষ মেনে নিলে প্রেসিডেন্ট বরিচ ধাক্কা খেতেন। কারণ, তার কর ও পেনশন ব্যবস্থার সংস্কারের কাজ করাটা আর সম্ভব হতো না।

You might also like!