Breaking News
 
Mamata Banerjee: তৃণমূল টিমকে আটকানোর পরেই মমতার কড়া হুঁশিয়ারি: ‘আমি নিজে যাব, কত দম আছে দেখব!’ Mamata Banerjee:ছটপুজোর প্রসঙ্গ টেনে মমতার আক্রমণ: 'বিহারের জন্য ছাড়, আর উত্তরবঙ্গের ভাড়া ১৮ হাজার! এটা কি বৈষম্য নয়?' Tripura:‘গান্ধীবাদ’ ছেড়ে এবার ‘সুভাষ’ হওয়ার ডাক! ত্রিপুরায় ‘পুলিশি সন্ত্রাস’-এর প্রতিবাদে সরব তৃণমূল TMC: আটক তৃণমূল প্রতিনিধি দল, পুলিশি বাধার মুখে ত্রিপুরা বিমানবন্দর কাঁপল 'সন্ত্রাস' বিরোধী স্লোগানে! Mamata Banerjee : হামলার পর রাজ্যজুড়ে উত্তেজনা, মমতার হুঁশিয়ারি— ‘শান্ত থাকুন, উসকানিতে পা দেবেন না’ CM Mamata Banerjee:দুর্যোগে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ— ‘জীবন আগে, দ্রুত নিরাপদ স্থানে যান’

 

International

1 year ago

Dath of world's 'saddest' elephant: ক্যান্সার কেড়ে নিল পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতির প্রান

Dath of  'saddest' elephant in the world (Collected)
Dath of 'saddest' elephant in the world (Collected)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ ফিলিপিন্সের রাজধানী ম্যানিলার এক চিড়িয়াখানায় মারা গেল পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতি। বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৪৩ বছর। কিন্তু কেন এই হাতিটিকে পৃথিবীর ‘সবচেয়ে দুঃখী’ হাতি বলা হত? আসলে দশকের পর দশক একলাই থাকতে হয়েছে মালিকে। সারা বিশ্ব জুড়েই দাবি উঠেছে হাতিটিকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করার। 

২০১২ সালে ‘বিটলস’ খ্যাত পল ম্যাককার্টনি ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্টকে চিঠি লিখে আবেদন জানিয়েছেন, মালিকে মুক্তি দিতে এবং অন্য কোনও দেশে পাঠিয়ে দিতে। কিন্তু কোনও আর্জিতেই কাজ হয়নি।

ময়না তদন্তের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, অন্ত্রের ক্যানসারে ভুগছিল মালি। কদিন ধরেই তাকে দেখা যাচ্ছিল একটি দেওয়ালে লাগাতার শুঁড় ঘষতে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছিল প্রবল শ্বাসকষ্টও। সংবাদ সংস্থা বিবিসি সূত্রে জানা যাচ্ছে, ১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কার প্রশাসন মালিকে উপহারস্বরূপ দেয় ফিলিপিন্সের ফার্স্ট লেডি ইমেল্ডা মার্কোসকে। মনে করা হয় সেই সময় হাতিটির বয়স ছিল মাত্র ১১ মাস।

এর আগে ইমেল্ডার কাছে আরও একটি হাতি ছিল। তার নাম শিবা। ১৯৭৭ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত সে ওই চিড়িয়াখানায় ছিল। তার মৃত্যুর পর থেকে নিঃসঙ্গ জীবন কাটাতে হয়েছে মালিকে। অবশেষে শেষ হল তার সেই একাকীত্বের জ্বালা। নিঃসঙ্গ জীবনের শেষে মালি পাড়ি দিল না ফেরার দেশে। যেখানে সবাইকে একাই যেতে হয়।

You might also like!