Breaking News
 
Kanyasree Divas: কন্যাশ্রী দিবসে সাফল্যের খতিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর, বিশ্বের ৫৫২ প্রকল্পের মধ্যে সেরা পশ্চিমবঙ্গের কন্যাশ্রী! Karachi aerial firing: স্বাধীনতা দিবসের আনন্দে শূন্যে গুলি, করাচিতে শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু, আহত ৬৪! Bengal Metro Expansion: একসঙ্গে তিন মেট্রো প্রকল্পের উদ্বোধন, কলকাতায় মোদি সফরের দিনক্ষণ চূড়ান্ত! Kolkata Metro: নোয়াপাড়া-বারাসত মেট্রোর পথে বড় পদক্ষেপ, শুরু হচ্ছে সয়েল টেস্টিং – আশার আলো উত্তর শহরতলিতে! Agniveers: অগ্নিবীরদের জন্য বড় সুখবর, বাড়তে পারে স্থায়ীকরণের পরিমাণ – অপারেশন সিঁদুরের সফলতায় খুশি সেনার শীর্ষকর্তারা! Terror Alert: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে জঙ্গি হামলার পূর্বাভাস — দেওয়াল লিখনে সন্ত্রাসের ছায়া!

 

Festival and celebrations

1 year ago

Buddha Purnima 2024: বুদ্ধপূর্ণিমায় সুখ-সমৃদ্ধির জন্য কী করবেন, কী করবেন না?

Buddha Purnima 2024
Buddha Purnima 2024

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ বৃহস্পতিবার এবং পূর্ণিমা, এই দুই যোগ সত্যনারায়ণ পুজোর জন্য উৎকৃষ্ট। এ দিন উপোস এবং বিষ্ণুপুজোর বিধান রয়েছে।

পূর্ণিমা তিথিতে বজরংবলীর সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত। ১০৮ বার ‘ওম রামদূতায় নম’ মন্ত্র জপ করা উচিত। এ দিন রামায়ণের সুন্দরকাণ্ডের পাঠ ফলপ্রসূ। বজরংবলীকে সিঁদুর এবং চামেলি ফুলের তেল অর্পণ করুন। কোনও মন্দিরে অর্থ দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিনে কোনও পবিত্র নদীতে স্নান অত্যন্ত শুভ ফলদায়ক হিসেবে বলা হয়েছে শাস্ত্রে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নদীতে স্থান সম্ভব নয়। তাই বাড়িতেই পবিত্র নদীর নাম স্মরণ করে স্নান করুন। স্নানের পর গরিবদের অর্থ এবং অন্নজান অতি শুভ বলে মনে করা হয়। চাইলে জুতো বা চপ্পলও দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিন বাড়িতে কলহ বাধাবেন না। যে গৃহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ হতে থাকে, সেখান থেকে সুখ-সমৃদ্ধি চলে যায়। এদিন মা-বাবা এবং বয়োঃজ্যেষ্ঠরা যাতে আপনার আচরণে অপমানিত বোধ না করেন, তা খেয়াল রাখা জরুরি।

এই কয়েকটি নিয়ম পালনে পরিবারে সুখ ও শান্তি বজায় থাকে।

আজ বুদ্ধপূর্ণিমা। বৈশাখ মাসে পালিত হয় বলে এই দিনকে বৈশাখী পূর্ণিমাও বলা হয়। হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে এই শুভদিনে বিশেষ পূজার্চনা এবং ধর্ম-কর্মের উল্লেখ রয়েছে।

বৃহস্পতিবার এবং পূর্ণিমা, এই দুই যোগ সত্যনারায়ণ পুজোর জন্য উৎকৃষ্ট। এ দিন উপোস এবং বিষ্ণুপুজোর বিধান রয়েছে।

পূর্ণিমা তিথিতে বজরংবলীর সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত। ১০৮ বার ‘ওম রামদূতায় নম’ মন্ত্র জপ করা উচিত। এ দিন রামায়ণের সুন্দরকাণ্ডের পাঠ ফলপ্রসূ। বজরংবলীকে সিঁদুর এবং চামেলি ফুলের তেল অর্পণ করুন। কোনও মন্দিরে অর্থ দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিনে কোনও পবিত্র নদীতে স্নান অত্যন্ত শুভ ফলদায়ক হিসেবে বলা হয়েছে শাস্ত্রে। বর্তমান পরিস্থিতিতে নদীতে স্থান সম্ভব নয়। তাই বাড়িতেই পবিত্র নদীর নাম স্মরণ করে স্নান করুন। স্নানের পর গরিবদের অর্থ এবং অন্নজান অতি শুভ বলে মনে করা হয়। চাইলে জুতো বা চপ্পলও দান করতে পারেন।

পূর্ণিমার দিন বাড়িতে কলহ বাধাবেন না। যে গৃহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ হতে থাকে, সেখান থেকে সুখ-সমৃদ্ধি চলে যায়। এদিন মা-বাবা এবং বয়োঃজ্যেষ্ঠরা যাতে আপনার আচরণে অপমানিত বোধ না করেন, তা খেয়াল রাখা জরুরি।

এই কয়েকটি নিয়ম পালনে পরিবারে সুখ ও শান্তি বজায় থাকে।

You might also like!